শুক্রবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১০

পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
প্রজেক্টরের মাধ্যমে বাহিরে প্রদর্শন

স্টাফ রিপোর্টারঃ
প্রথমবারের মতো পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ন ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার ১ম সেমিস্টারের এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় যা প্রজেক্টরের মাধ্যমে অভিভাবকদের জন্য সরাসরি প্রদর্শনের ব্যবস'া করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, ভর্তি পরীক্ষায় এ ইউনিটে ৩০০জন, বি ইউনিটে ১৪০ জন ও সি ইউনিটে ২০৫জন পরীক্ষার্থী অনুপসি'ত ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন ও সৃজনী বিদ্যানিকেতনে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরীক্ষার যাবতীয় কর্মকান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের বাহিরে প্রজেক্টরের মাধ্যমে অভিভাবক জন্য সরাসরি প্রদর্শনের ব্যবস'া করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন, ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর আলী আজগর ভূইয়া, কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ রবিউল হক ও বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেট্‌্িরক মিডিয়ার সাংবাদিকরা ভর্তি পরীক্ষার হল পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে ভিসি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা ভর্তি পরীক্ষাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় কর্মকান্ড সম্পূর্ণভাবে ডিজিটাল করব। ভর্তি পরীক্ষা চলাকালিন সময়ে কোথায়ও কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে মিছিল বের করে। মিছিলে ছাত্রলীগ নেতা সাইদুর রহমান জুয়েল, হুমায়ুন কবির আমীন, আতাউর রহমান, জাহিদুল ইসলাম, আহমাদ রাসেল, মাধব চন্দ্র শীলসহ কয়েক শ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী অংশ গ্রহন করে। এছাডাও ছাত্রলীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন-ান কমান্ড, বৃহত্তর ফরিদপুর ছাত্র কল্যাণ সমিতি, মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম, ড্রিম ফ্যাক্টরি, উদিচিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন তথ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সহায়তা করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে সফলভাবে ডিজিটাল উপায়ে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন করায় পবিপ্রবি মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন-ান কমান্ড’র পক্ষ থেকে ভিসি বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন ও ভর্তি কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে। এক অভিনন্দন বার্তায় আহ্বায়ক আহমাদ রাসেল রলেন, বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় দ্রুত ডিজিটালাইজেশনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। এই ভর্তি পরীক্ষা জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে দেশকে আরো এক ধাপ এগিয়ে দিল।
উল্লেখ্য, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা মোবাইলের মাধ্যমে আবেদন করে এবং শুধুমাত্র ২ কপি ছবি নিয়ে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে। ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১২ তারিখে প্রকাশ করা হবে।

রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০০৯

মাদারীপুর থেকে কোন মন্ত্রীকে বাদ দিলে জোট সরকারের আমলে উন্নয়ন বঞ্চিত মাদারীপুরের উন্নয়ন চরমভাবে ব্যাহত হবে

মাদারীপুর থেকে কোন মন্ত্রীকে বাদ দিলে জোট সরকারের আমলে উন্নয়ন বঞ্চিত মাদারীপুরের উন্নয়ন চরমভাবে ব্যাহত হবে

-পবিপ্রবিস্থ বৃহত্তর ফরিদপুর সমিতি

স্টাফ রিপোর্টারঃ

মাদারীপুর থেকে কোন মন্ত্রীকে বাদ দিলে জোট সরকারের আমলে উন্নয়ন বঞ্চিত মাদারীপুরের উন্নয়ন চরমভাবে ব্যাহত হবে। পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়স্থ বৃহত্তর ফরিদপুর সমিতির সভাপতি আহমাদ রাসেল ও সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব শিকদার রবিবার এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। তারা বলেন, ১ নভেম্বর ২০০৯ইং তারিখে প্রকাশিত দৈনিক ইনকিলাবে ‘জানুয়ারীতে মন্ত্রী পরিষদে বড় ধরনের রদবদল হওয়ার সম্ভাবনা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের অংশ বিশেষের প্রতি আমরা আশ্চার্যান্বিত হয়েছি। তারা আরো বলেন, বিভিন্ন স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ও সাবেক জোট সরকারের আমলে বৃহত্তর ফরিদপুরের অন্যান্য জেলার মতো মাদারীপুর জেলা চরমভাবে উন্নয়ন বঞ্চিত হয়। এ কারনে নদী ভাঙন ও বন্যা কবলিত মাদারীপুর জেলার আপামার জনসাধারণ শিক্ষা, চাকুরী, ব্যবসায়-বানিজ্য ও যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন কর্মকান্ডে অত্যন্ত পিছিয়ে আছে। তাদের অপরাধ (!) যে তারা স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগকে আজীবন ভোট দিয়ে আসছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দিন বদলের মন্ত্রী সভায় মাদারীপুর জেলার দুইজন সংসদ সদস্য পূর্ন মন্ত্রীর মর্যাদায় রয়েছেন। যা মাদারীপুর জেলা বাসিকে এনে দিয়েছিল স্বস্থি। মাদারীপুর বাসি উন্নয়নের আশায় বুক বেধে ছিল। কিন্তু এখন মাদারীপুর জেলা থেকে কোন মন্ত্রীকে বাদ দেওয়া হলে উন্নয়ন বঞ্চিত মাদারীপুরের উন্নয়ন আবার চরমভাবে বাঁধাগ্রস্থ হবে। উল্লেখ্য, মাদারীপুর জেলার মাননীয় দুইজন মন্ত্রী ক্লীনম্যান হিসেবে পরিচিত। তাদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার বিতর্কিত কর্মকান্ডের অভিযোগের কথা আমরা কখনও শুনিনি। আমদের জানা মতে, তারা দেশ ও জাতির সেবায় অত্যন্ত নিবেদিত প্রাণ। কোনপ্রকার মিথ্যা অভিযোগে তাদের মত দক্ষ ও নিবেদিত প্রাণ ব্যক্তিকে বাদ দিলে শুধু বৃহত্তর ফরিদপুর-মাদারীপুরবাসিই নয় সমগ্র দেশ বাসিই উন্নয় বঞ্চিত হবে। আমরা প্রত্যাশা করি মাদারীপুর জেলা থেকে নির্বাচিত দুইজন সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী দেশের দিনবদল ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে অগ্রনী ভুমিকা রাখবেন।

শুক্রবার, ২ অক্টোবর, ২০০৯

পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার থেকে ক্লাশ-পরীক্ষা শুরু

পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার থেকে ক্লাশ-পরীক্ষা শুরু

স্টাফ রিপোর্টারঃ

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার থেকে পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতর ও পুজার দীর্ঘ প্রায় দু’সপ্তাহ ছুটি শেষে ক্লাশ ও একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। তবে গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকেই প্রশাসনিক কার্যক্রম এবং ১ অক্টোবর থেকে ২০০৯-১০ শিক্ষা বর্ষের ১ম সেমিস্টারের ভর্তি ফরম বিতরন শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ বন্ধ শেষে হলে ফিরতে শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

নৌ পরিবহন মন্ত্রীর সাথে পবিপ্রবিস্থ বৃহত্তর ফরিদপুর ছাত্র কল্যান সমিতির প্রতিনিধি দলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

নৌ পরিবহন মন্ত্রীর সাথে

পবিপ্রবিস্থ বৃহত্তর ফরিদপুর ছাত্র কল্যান সমিতির প্রতিনিধি দলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

মাদারীপুরে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করুন

-আহমাদ রাসেল

স্টাফ রিপোর্টারঃ

নৌ-পরিবহন মন্ত্রী ও প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা শাহজাহান খানের সাথে পটুয়াখালী

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়স্থ বৃহত্তর ফরিদপুর ছাত্র কল্যান সমিতির একটি প্রতিনিধি দল সংগঠনের সভাপতি আহমাদ রাসেলের নেতৃত্বে ২৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হয়।

মাদারীপুর জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে রাত সাড়ে ৮ টায় অনুষ্ঠিত সৌজন্য সাক্ষাতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পবিপ্রবিস্থ বৃহত্তর

ফরিদপুর ছাত্র কল্যাণ সমিতির সিনিয়র নেতা মোঃ মনির হোসেন, সহ-স

ভাপতি সোহাগ মাহামুদ ও সাংঠনিক সম্পাদক প্রভাস মন্ডল। এ সময় নেতৃবৃন্দ নৌ-পরিবহন মন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভিনন্দন

ও শুভেচ্ছা জানান। এ সময় সংগঠনের সভাপতি আহমাদ রাসেল মাদারীপুরে একটি পূর্নাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য মন্ত্রীর নি

কট দাবী জানান। মন্ত্রী এ সময় তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আশ্বাস দেন। এছাড়াও তারা একে অপরের মাঝে কুশলাদি ও ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।